তথ্য প্রযুক্তি[IT]:  তথ্য মানুষের জন্মগত অধিকার। প্রতিদিন মানুষের জীবনে নতুন নতুন তথ্যের উদ্ভব হয়। প্রযুক্তির
ছোঁয়ায় তথ্যের সম্প্রসারণ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতারাং তথ্য প্রযুক্তি হল- তথ্য সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধ্যতা যাচাই, সংরক্ষন, প্রক্রিয়াকরণ, আধুনিকীকরণ, পরিবহন, বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিকে বলা হয় তথ্য প্রযুক্তি বা [Information Technology]সংক্ষেপে IT বলা হয়।
 যোগাযোগ প্রযুক্তি( Communication Technology)ঃ কম্পিউটার কিংবা অন্য কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডাটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া হচ্ছে ‘ডাটা কমিউনিবেশন’ । কাজেই কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একস্থান (উৎস) হতে অন্যস্থানে (গন্তব্য) নির্ভরযোগ্যভাবে ডাটা বা উপাত্ত আদান-প্রদান সম্ভব। ডাটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিতে যোগাযোগ বা কমিউনিকেশন টেকনোলজি বলা হয়। টেলিফোন, মোবাইল, ইন্টারনেট ইত্যাদি এ প্রযুক্তির সংরক্ষণ।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি [ICT]: “যে কোন প্রকারের তথ্যের উৎপত্তি সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন এবং বিচ্ছুরণে ব্যবহৃত সকল ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি” কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলে।
 কম্পিউটার [Computer]:  কম্পিউটার একটি   ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা তার মেমরিতে সংরক্ষিত থাকা নির্দেশে ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়; যা ডাটা গ্রহণ করে, ডাটাকে সুনির্দিষ্ট  নিয়মে প্রক্রিয়াকরণ করে, ফলাফল তৈরি করে ও  ভবিষ্যতে এই ফলাফল  ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করে।
  ইন্টারনেট [Internet]: ইন্টারনেট পৃথিবীর বিস্তৃত একটি বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। এটি অসংখ্য  ছোট বড়        নেটওয়ার্কের সংযোগ তৈরি একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক।
 ইলেক্ট্রনিক মেইল [Electronic Mail]: ইলেক্ট্রনিক মেইল কে  সংক্ষেপে ‘ই-মেইল’ বলা হয়। এটা তথ্য ও যোগাযোগ  প্রযুক্তি নির্ভর এক ধরনের উন্নত ও দ্রুত ডিজিটাল ডাক ব্যবস্থা।

 ওয়াই-ফাই [Wi-Fi]: ওয়াই-ফাই হলো একটি ওয়্যারলেস লোকাল নেটওয়ার্ক  যা বহনযোগ্য কমপিউটিং  ডিভাইসগুলোকে খুব সহজেই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত 

Post a Comment