অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
১। ‘j’ Operator কাকে বলে?
উত্তরঃ J’ হলো এমন একটি অপারেটর যার মান । যা কোন ভেক্টরের সাথে মাল্টিপ্লায়িং ফ্যাক্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং উক্ত ভেক্টরের দক্ষিনাবর্তে ঘূর্নন নির্দেশ করে। ‘বৈদ্যুতিক মেশিন এবং বর্তনী’
উত্তরঃ J’ হলো এমন একটি অপারেটর যার মান । যা কোন ভেক্টরের সাথে মাল্টিপ্লায়িং ফ্যাক্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং উক্ত ভেক্টরের দক্ষিনাবর্তে ঘূর্নন নির্দেশ করে। ‘বৈদ্যুতিক মেশিন এবং বর্তনী’
২। ভেক্টর রাশিকে প্রকাশের জন্য কি কি ফর্ম ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ফেজর/ভেক্টর রাশিকে প্রকাশের জন্য চারটি ফর্ম ব্যবহার করা হয়।যথা:-
উত্তরঃ ফেজর/ভেক্টর রাশিকে প্রকাশের জন্য চারটি ফর্ম ব্যবহার করা হয়।যথা:-
- Rectangular Form
- Polar Fortm
- Trigonomitical Form
- Exponential Form
বৈদ্যুতিক মেশিন এবং বর্তনী
৩। মডুলাস ও আরগুমেন্ট কাকে বলে?
উত্তরঃ মডুলাস: পোলার ভেক্টরের পরিমানকে মডুলাস বলে।
আরগুমেন্ট: পোলার ভেক্টরের নির্দেশক কোণ-কে আরগুমেন্ট বলে।
৪। বিশুদ্ধ ইন্ডাকটিভ সার্কিটের ওয়েভ ডায়াগ্রাম অঙ্কন কর।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
৫। RLC প্যারালাল সার্কিটের ইম্পিডেন্স ত্রিভুজ অঙ্কন কর।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
৬। সাসসেপটেন্স বলতে কী বোঝ? এর প্রতীক কী?
উত্তরঃ সার্কিটের কারেন্টের উপাংশ এবং ভোল্টেজের অনুপাতকে সাসসেপট্যান্স বলে। একে Reactive প্রকাশ করা হয়। এর আধুনিক একক সিমেন্স ( যাকে সংক্ষেপে Siemens প্রকাশ করা হয়।
উত্তরঃ সার্কিটের কারেন্টের উপাংশ এবং ভোল্টেজের অনুপাতকে সাসসেপট্যান্স বলে। একে Reactive প্রকাশ করা হয়। এর আধুনিক একক সিমেন্স ( যাকে সংক্ষেপে Siemens প্রকাশ করা হয়।
৭। পাওয়ার ফ্যাক্টর কাকে বলে? সূত্রটি লেখ।
উত্তরঃ সার্কিটের এবং AC Active Power Ges Apparent এর power-Gi অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
উত্তরঃ সার্কিটের এবং AC Active Power Ges Apparent এর power-Gi অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
Power factor= CosΦ= R⁄Z / P⁄S
৮। অ্যাকটিভ পাওয়ার কাকে বলে?
উত্তরঃ এসি সার্কিটের ভোল্টেজ এবং ইনফেজ কারেন্টের গুণফলকে প্রকৃত পাওয়ার বলে। এর একক W (Watt), KW (Kilo Watt), MW (Mega Watt)
উত্তরঃ এসি সার্কিটের ভোল্টেজ এবং ইনফেজ কারেন্টের গুণফলকে প্রকৃত পাওয়ার বলে। এর একক W (Watt), KW (Kilo Watt), MW (Mega Watt)
৯। পাওয়ার ত্রিভুজ অঙ্কন করে দেখাও।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
১০। ফেজ ও ফেজ ডিফারেন্স কী?
উত্তরঃ ফেজ: যেকোনো পরিবর্তনশীল রাশির যেকোনো নির্দিষ্ট মানের টাইম পিরিয়ডের ভগ্নাংশকে ফেজ বলে।
ফেজ ডিফারেন্স: যেকোনো দুটি অনুরূপ মানের ফেজের পার্থক্যকে ফেজ ডিফারেন্স বলে।
উত্তরঃ ফেজ: যেকোনো পরিবর্তনশীল রাশির যেকোনো নির্দিষ্ট মানের টাইম পিরিয়ডের ভগ্নাংশকে ফেজ বলে।
ফেজ ডিফারেন্স: যেকোনো দুটি অনুরূপ মানের ফেজের পার্থক্যকে ফেজ ডিফারেন্স বলে।
১১। তিনফেজ পদ্ধতির ভোল্টেজ ওয়েভ ডায়াগ্রাম অঙ্কন কর।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
১২। ব্যালান্স সিস্টেম ও আনব্যালান্স সিস্টেম কী?
উত্তরঃ ব্যালান্স সিস্টেম: তিন ফেজ সিস্টেমের প্রতি ফেজের ইম্পিডেন্স, কারেন্ট, পাওয়ার ফ্যাক্টর সমান ও সমপ্রকৃতির হলে তাকে ব্যালান্স সিস্টেম বলে।
আনব্যালান্স সিস্টেম: বিভিন্ন ফেজের কারেন্ট বা পাওয়ার ফ্যাক্টর অসমান এবং অসম পকৃতির হলে তাকে আনব্যালান্স সিস্টেম বলে।
উত্তরঃ ব্যালান্স সিস্টেম: তিন ফেজ সিস্টেমের প্রতি ফেজের ইম্পিডেন্স, কারেন্ট, পাওয়ার ফ্যাক্টর সমান ও সমপ্রকৃতির হলে তাকে ব্যালান্স সিস্টেম বলে।
আনব্যালান্স সিস্টেম: বিভিন্ন ফেজের কারেন্ট বা পাওয়ার ফ্যাক্টর অসমান এবং অসম পকৃতির হলে তাকে আনব্যালান্স সিস্টেম বলে।
১৩। নিউট্রাল তার কী?
উত্তরঃ তিন ফেজ স্টার সংযোগে নিউট্রাল পয়েন্ট হতে যে তার টানা হয় তাকে নিউট্রাল তার বলে।
উত্তরঃ তিন ফেজ স্টার সংযোগে নিউট্রাল পয়েন্ট হতে যে তার টানা হয় তাকে নিউট্রাল তার বলে।
১৪। তিন ফেজ স্টার সংযোগ পদ্ধতির নিউট্রাল কারেন্ট কখন শূন্য হয়?
উত্তরঃ ব্যালান্স পাওয়ার সিস্টেমে তিন ফেজ , চার তার-স্টার সংযোগ সিস্টেমের নিউট্রাল কারেন্ট শূণ্য হয়।
উত্তরঃ ব্যালান্স পাওয়ার সিস্টেমে তিন ফেজ , চার তার-স্টার সংযোগ সিস্টেমের নিউট্রাল কারেন্ট শূণ্য হয়।
১৫। জণই ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য তিনফেজ ভোল্টেজের সংকেতগুলো লিখ।
উত্তরঃ জণই ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য:
উত্তরঃ জণই ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য:
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
১। সার্কিট প্যারামিটারগুলোর প্রতীক ও এককসহ সংজ্ঞা লেখ।
উত্তরঃ সার্কিটের প্যারামিটার ৩ টি:
রেজিস্ট্যান্স একক এর প্রতীক
ইন্ডাক্ট্যান্স একক এর প্রতীক
ক্যাপাসিট্যান্স একক এর প্রতীক
রেজিস্ট্যান্স: রেজিস্টর যে ধর্মের কারনে বাধা প্রদান করে সেই ধর্মকে রেজিস্টেন্স বলে। এর একক এবং প্রতীক
ইন্ডাক্ট্যান্স: কয়েলের যে বৈশিষ্ট্য বা ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট বা ফ্লাক্সের যে কোন ধরণের পরিবর্তনে বা হ্রাদ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে তাকে, ইন্ডাকট্যান্স বলে। এর একক এবং প্রতীক
ক্যাপাসিট্যান্স: ক্যাপাসিটরের যে বৈশিষ্টের কারনে চার্জ সঞ্চয় বা ধারণ করে তাকে ক্যাপাসিটেন্স বলে। এর একক এবং প্রতীক।
রেজিস্ট্যান্স একক এর প্রতীক
ইন্ডাক্ট্যান্স একক এর প্রতীক
ক্যাপাসিট্যান্স একক এর প্রতীক
রেজিস্ট্যান্স: রেজিস্টর যে ধর্মের কারনে বাধা প্রদান করে সেই ধর্মকে রেজিস্টেন্স বলে। এর একক এবং প্রতীক
ইন্ডাক্ট্যান্স: কয়েলের যে বৈশিষ্ট্য বা ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট বা ফ্লাক্সের যে কোন ধরণের পরিবর্তনে বা হ্রাদ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে তাকে, ইন্ডাকট্যান্স বলে। এর একক এবং প্রতীক
ক্যাপাসিট্যান্স: ক্যাপাসিটরের যে বৈশিষ্টের কারনে চার্জ সঞ্চয় বা ধারণ করে তাকে ক্যাপাসিটেন্স বলে। এর একক এবং প্রতীক।
২। RLC সিরিজ সার্কিটের অ্যাডমিটেন্স কী ? উক্ত সার্কিটের ইম্পেডেন্স ত্রিভুজ অঙ্কন কর।
উত্তরঃ সার্কিটের প্রতি একক ভোল্টের কারেন্টকে বলে। একে দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক ( ) মোহ।
উক্ত সার্কিটের ইম্পেডেন্স ত্রিভুজ নিম্নরূপ:
৩। RLC সিরিজ সার্কিটের ফেজর ডায়াগ্রাম অঙ্কন কর।
উত্তরঃ RLC সিরিজ সার্কিটের ফেজর/ ভেক্টর ডায়াগ্রাম নিম্নরূপ:
উত্তরঃ সার্কিটের প্রতি একক ভোল্টের কারেন্টকে বলে। একে দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক ( ) মোহ।
উক্ত সার্কিটের ইম্পেডেন্স ত্রিভুজ নিম্নরূপ:
৩। RLC সিরিজ সার্কিটের ফেজর ডায়াগ্রাম অঙ্কন কর।
উত্তরঃ RLC সিরিজ সার্কিটের ফেজর/ ভেক্টর ডায়াগ্রাম নিম্নরূপ:
৪। পাওয়ার ত্রিভুজটি অঙ্কন করে এর উপাংশগুলো দেখাও।
উল্টরঃ
উল্টরঃ
৫। এক ফেজ পদ্ধতির চেয়ে তিনফেজ পদ্ধতির সুবিধাগুলো লেখ।
উত্তরঃ এক ফেজের তুলনায় পলিফেজের/তিনফেজের সুবিধাগুলো নিম্নরূপ:
এক ফেজ ট্রান্সমিশনের তুলনায় পলিফেজ ট্রান্সমিশনের পাওয়ার লস কম হওয়ায় দক্ষতা বেশি।
পলিফেজ সিস্টেমে পরিবাহী পদার্থ তথা তামার পরিমাণ কম লাগে।
পলিফেজ মেশিনের আকার-আকৃতি অনেক ছোট হয়।
পলিফেজ পদ্ধতির রেগুলেশন ভালো।
পলিফেজ ইন্ডাকশন মোটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়।
পলিফেজ মেলিনে কম রিপল সৃষ্টি হয়।
পলিফেজ পদ্ধতিতে সিনক্রোনাইজেশন অনেক সহজ।
পলিফেজ মেশিন আকারে ছোট বিধায় এর দাম ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ উভয়ই কম।
৬। রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের অসুবিধাগুলো কী কী?
উল্টরঃ রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের অসুবিধাগুলো নিম্নরূপ:
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য তিন ফেজ মোটর উল্টা ঘোরে।
তিন ফেজ ট্রন্সফরমারের বিভিন্ন ওয়াইল্ডিং-এর মধ্য দিয়ে সার্কুলেটিং কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং অতিরিক্ত গরম হয়ে পুড়ে যেতে পারে।
অল্টারনেটরগুলো আনসিনক্রোনাইজড হয়ে পড়ে।
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য পাওয়ার সিস্টেম আনব্যালান্স হয়ে পড়ে।
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের ফলে অতিরিক্ত ভোল্টেজের সৃষ্টি হয়ে পাওয়ার সিস্টেমের বিভিন্ন ইনস্ট্রুমেন্টের ইনসুলেশন নষ্ট হয়ে সিস্টেম ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
উত্তরঃ এক ফেজের তুলনায় পলিফেজের/তিনফেজের সুবিধাগুলো নিম্নরূপ:
এক ফেজ ট্রান্সমিশনের তুলনায় পলিফেজ ট্রান্সমিশনের পাওয়ার লস কম হওয়ায় দক্ষতা বেশি।
পলিফেজ সিস্টেমে পরিবাহী পদার্থ তথা তামার পরিমাণ কম লাগে।
পলিফেজ মেশিনের আকার-আকৃতি অনেক ছোট হয়।
পলিফেজ পদ্ধতির রেগুলেশন ভালো।
পলিফেজ ইন্ডাকশন মোটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়।
পলিফেজ মেলিনে কম রিপল সৃষ্টি হয়।
পলিফেজ পদ্ধতিতে সিনক্রোনাইজেশন অনেক সহজ।
পলিফেজ মেশিন আকারে ছোট বিধায় এর দাম ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ উভয়ই কম।
৬। রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের অসুবিধাগুলো কী কী?
উল্টরঃ রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের অসুবিধাগুলো নিম্নরূপ:
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য তিন ফেজ মোটর উল্টা ঘোরে।
তিন ফেজ ট্রন্সফরমারের বিভিন্ন ওয়াইল্ডিং-এর মধ্য দিয়ে সার্কুলেটিং কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং অতিরিক্ত গরম হয়ে পুড়ে যেতে পারে।
অল্টারনেটরগুলো আনসিনক্রোনাইজড হয়ে পড়ে।
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের জন্য পাওয়ার সিস্টেম আনব্যালান্স হয়ে পড়ে।
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের ফলে অতিরিক্ত ভোল্টেজের সৃষ্টি হয়ে পাওয়ার সিস্টেমের বিভিন্ন ইনস্ট্রুমেন্টের ইনসুলেশন নষ্ট হয়ে সিস্টেম ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
৭। ডেল্টা এবং ওয়াই সিস্টেমের তুলনামূলক সুবিধা এবং অসুবিধাগুলো লেখ।
উত্তরঃ ডেল্টা সংযোগের সুবিধা:
ক) অধিক পাওয়ার এবং অধিক কারেন্ট সম্পন্ন লোডের পরিচালনার ক্ষেত্রে র্ডেটা সংযোগ ব্যবহার করা হয়।
খ) ডেল্টায় সংযুক্ত মোটর অধিক পাওয়ার গস্খহণ করে অধিক টর্ক উৎপন্ন করে চলতে পারে।
গ) একই লোডে স্টারের পরিবর্তে ডেল্টায় যুক্ত করলে গুণ পাওয়ার গ্রহণ করে।
ঘ) পাওয়ার ফ্যাক্টর উন্নয়নের জন্য ডেল্টায় সংযুক্ত ক্যাপাসিটর ব্যাংকের প্রতি ফেজের ক্যাপাসিটেন্সের মান কম হয় এবং খরচ কম হয়।
উত্তরঃ ডেল্টা সংযোগের সুবিধা:
ক) অধিক পাওয়ার এবং অধিক কারেন্ট সম্পন্ন লোডের পরিচালনার ক্ষেত্রে র্ডেটা সংযোগ ব্যবহার করা হয়।
খ) ডেল্টায় সংযুক্ত মোটর অধিক পাওয়ার গস্খহণ করে অধিক টর্ক উৎপন্ন করে চলতে পারে।
গ) একই লোডে স্টারের পরিবর্তে ডেল্টায় যুক্ত করলে গুণ পাওয়ার গ্রহণ করে।
ঘ) পাওয়ার ফ্যাক্টর উন্নয়নের জন্য ডেল্টায় সংযুক্ত ক্যাপাসিটর ব্যাংকের প্রতি ফেজের ক্যাপাসিটেন্সের মান কম হয় এবং খরচ কম হয়।
ডেল্টা সংযোগের অসুবিধা:
ক) ডেল্টা সংযোগে কোন নিউট্রাল পয়েন্ট থাকে না।
খ) ডেল্টায় কারেন্ট বেশি বিধায় অল্টারনেটরের কয়েল মোটা তারের হতে হয়।
গ) ডেল্টা সংযোগে অল্টারনেটর , ট্রান্সফরমার ওয়াইন্ডিং-এ তামার পরিমাণ বেশি লাগে ফলে খরচ বেশি।
ক) ডেল্টা সংযোগে কোন নিউট্রাল পয়েন্ট থাকে না।
খ) ডেল্টায় কারেন্ট বেশি বিধায় অল্টারনেটরের কয়েল মোটা তারের হতে হয়।
গ) ডেল্টা সংযোগে অল্টারনেটর , ট্রান্সফরমার ওয়াইন্ডিং-এ তামার পরিমাণ বেশি লাগে ফলে খরচ বেশি।
৮। স্টার সংযোগের সুবিধা এবং অসুবিধাগুলো লেখ।
উত্তরঃ স্টার সংযোগের সুবিধা:
ক) স্টার সংযুক্ত সার্কিটে নিউট্রাল পয়েন্ট থাকায় প্রয়োজনবোধে নিউট্রাল তার ব্যবহার করা যায়।
খ) স্টার সংযুক্ত লোডে , তার ব্যবহার করে ও লোড পরিচালনা করা যায়।
গ) স্টার সংযুক্ত অল্টারনেটরের তার চিকন হলেই চলে।
ঘ) স্টার সংযুক্ত সার্কিটের আউটপুটে বেশি ভোল্টেজ পাওয়া যায়।
উত্তরঃ স্টার সংযোগের সুবিধা:
ক) স্টার সংযুক্ত সার্কিটে নিউট্রাল পয়েন্ট থাকায় প্রয়োজনবোধে নিউট্রাল তার ব্যবহার করা যায়।
খ) স্টার সংযুক্ত লোডে , তার ব্যবহার করে ও লোড পরিচালনা করা যায়।
গ) স্টার সংযুক্ত অল্টারনেটরের তার চিকন হলেই চলে।
ঘ) স্টার সংযুক্ত সার্কিটের আউটপুটে বেশি ভোল্টেজ পাওয়া যায়।
স্টার সংযোগের অসুবিধা:
ক) অধিক পাওয়ার এবং কারেন্ট সম্পন্ন লোড পরিচালনার জন্য স্টার সংযোগ ব্যবহার যায় না।
খ) কম কারেন্ট পাওয়া যায়।
ক) অধিক পাওয়ার এবং কারেন্ট সম্পন্ন লোড পরিচালনার জন্য স্টার সংযোগ ব্যবহার যায় না।
খ) কম কারেন্ট পাওয়া যায়।
৯। কোর টাইপ ও শেল টাইপ ট্রান্সফরমারের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
উত্তরঃ কোর টাইপ ও শেল টাইপ ট্রান্সফরমারের মধ্যে পার্থক্য নি¤œরূপ:
কোর টাইপ শেল টাইপ
১। কোর টাইপ ট্রান্সফরমারের ওয়াইন্ডিং ঠান্ডা করা সহজ। ১। শেল টাইপ ট্রান্সফরমারের ওয়াইন্ডিং ঠান্ডা করা কঠিন।
২। এর ম্যাগনেটিক পথ একটি। ২। এর ম্যাগনেটিক পথ দুটি।
৩। এর দুই বাহুর প্রস্থ সমান থাকে। ৩। এর দুই বাহুর প্রস্থ সমান থাকে না।
৪। এতে ফ্লাক্স লেিকজ বেশি হয়।
৪। এতে ফ্লাক্স লেিকজ কম হয়।
৫। মেরামত করা সহজ। ৫। মেরামত করা কঠিন।
৬। এর গঠন সহজ। ৬। এর গঠন জটিল।
৭। আকারে ছোট। ৭। আকারে বড়।
উত্তরঃ কোর টাইপ ও শেল টাইপ ট্রান্সফরমারের মধ্যে পার্থক্য নি¤œরূপ:
কোর টাইপ শেল টাইপ
১। কোর টাইপ ট্রান্সফরমারের ওয়াইন্ডিং ঠান্ডা করা সহজ। ১। শেল টাইপ ট্রান্সফরমারের ওয়াইন্ডিং ঠান্ডা করা কঠিন।
২। এর ম্যাগনেটিক পথ একটি। ২। এর ম্যাগনেটিক পথ দুটি।
৩। এর দুই বাহুর প্রস্থ সমান থাকে। ৩। এর দুই বাহুর প্রস্থ সমান থাকে না।
৪। এতে ফ্লাক্স লেিকজ বেশি হয়।
৪। এতে ফ্লাক্স লেিকজ কম হয়।
৫। মেরামত করা সহজ। ৫। মেরামত করা কঠিন।
৬। এর গঠন সহজ। ৬। এর গঠন জটিল।
৭। আকারে ছোট। ৭। আকারে বড়।
১০। ট্রান্সফরমারের দক্ষতা অন্যান্য মেশিনের তুলনায় বেশি হয় কেন?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে কোন ঘুরন্ত অংশ না থাকায় এতে ঘর্ষন ও বাতাসের বাধাজনিত পাওয়ার লস হয় না , যা অন্যান্য মেশিনে হয়ে থাকে এজন্য ট্রান্সফরমারের দক্ষতা অন্যান্য মেশিনের তুলনায় বেশি হয়।
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে কোন ঘুরন্ত অংশ না থাকায় এতে ঘর্ষন ও বাতাসের বাধাজনিত পাওয়ার লস হয় না , যা অন্যান্য মেশিনে হয়ে থাকে এজন্য ট্রান্সফরমারের দক্ষতা অন্যান্য মেশিনের তুলনায় বেশি হয়।
রচনামূলক প্রশ্ন:
১১। একটি কার্যকরী রেজিস্ট্যান্স এবং মিলি হেনরি ইন্ডাকট্যান্স এবং বিশিষ্ট একটি ক্যাপাসিট্যান্স সিরিজে সংযুক্ত করে সরবরাহের আড়াআড়িতে সংযোগ করা হলে : (ক) সার্কিটে প্রবাহিত কারেন্ট এবং (খ) পাওয়ার ফ্যাক্টর নির্ণয় কর।
১১। একটি কার্যকরী রেজিস্ট্যান্স এবং মিলি হেনরি ইন্ডাকট্যান্স এবং বিশিষ্ট একটি ক্যাপাসিট্যান্স সিরিজে সংযুক্ত করে সরবরাহের আড়াআড়িতে সংযোগ করা হলে : (ক) সার্কিটে প্রবাহিত কারেন্ট এবং (খ) পাওয়ার ফ্যাক্টর নির্ণয় কর।
২। সুষম ডেল্টা সংযোগের ক্ষেত্রে
৩। একটি কার্যকরী রেজিস্ট্যান্স ইন্ডাকট্যান্স এবং বিশিষ্ট একটি ক্যাপাসিটর সিরিজে সংযোগ করে সরবরাহের আড়াআড়িতে সংযোগ করা হলে, নির্ণয় কর : (ক) কারেন্ট এবং (খ) ব্যয়ীত পাওয়ার।
৪। রেজিস্ট্যান্স এবং ইন্ডাকট্যান্স এবং বিশিষ্ট একটি ক্যাপাসিটর সিরিজে সংযুক্ত করে উৎসের সাথে সংযোগ করা হলে : (ক) ইম্পিডেন্স (খ) কারেন্ট (গ) পাওয়ার ফ্যাক্টর (ঘ) পাওয়ার।
৫। রেজিস্ট্যান্স এবং ইন্ডাকট্যান্স এবং ক্যাপাসিটেন্স সিরিজে সংযুক্ত করে বর্তনীতে সরবরাহ দেয়া হলো: (ক) প্রবাহিত কারেন্ট (খ) ফেজ কোণ (গ) পাওয়ার ফ্যাক্টর নির্ণয় কর।
Post a Comment