Sunday, November 22, 2015

উপসহকারী প্রকৌশলী ( সিভিল) নিয়োগ প্রস্তুতিঃ পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট (Portland cement)

পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট 
ইংরেজি : Portland cement। 


আধুনিক সিমেন্টের একটি প্রকরণ। সাধারণত এই সিমেন্ট সাধারণ সকল ধরনের নির্মাণ কাজে বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। এই কারণে একে অনেক সময় OPC (Ordinary Portland Cement) বলা হয়। এই সিমেন্ট কংক্রিট,  মশল্লা (mortar), এবং স্টাকো (stucco)-তে ব্যবহৃত হয়। এই সিমেন্ট তৈরিতে মূল উপাদান হিসাবে পোর্টল্যান্ড ক্লিঙ্কার ব্যবহার করা হয়। 
 

 পোর্টল্যান্ড ক্লিঙ্কার
চুনা পাথর (ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, CaCO3) সাথে সামান্য কাদা বা এ্যালুমিনো সিলিকেট (Al2SiO5) মিশিয়ে একটি বিশেষায়িত চুল্লি বা কিলন(Kiln)-এ ১৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বা তারচেয়ে বেশি তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করলে, ক্যালসিয়াম কার্বনেট থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড আলাদা হয়ে গিয়ে ক্যালসিয়াম অক্সাইড অবমুক্ত হয়। এই অবস্থায় একে বলা হয় কুইক লাইম। আর এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ক্যালসিনেশন। ক্যালসিয়াম অক্সাইড চুল্লিতে থাকা সিলিকেটের সাথে বিক্রিয়া করে কঠিন দানাদার ক্যালসিয়াম সিলিকেটে পরিণত হয়। একেই ক্লিঙ্কার বলা হয়। উল্লেখ্য এক্ষেত্রে ক্যালসিয়াম অক্সাইড ও সিলিকেটের অনুপাত ২ এর বেশি রাখা হয়। মূলত এই ক্লিঙ্কারে ন্যুনতম ৯৫% ক্যালসিয়াম সিলিকেট থাকে। বাকি অংশে থাকে অ্যালুমিনিয়াম ও লোহাজাত পদার্থ ও অন্যান্য উপাদান। উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সবসময়  অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড কখনোই মোট ভরের ৫%এর বেশি রাখা হয় না। ক্লিঙ্কারের দানা ৩ মিলিমিটার থেকে ২৫ মিলিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট হতে পারে। ক্লিঙ্কার চূর্ণ করে তার সাথে সামান্য জিপসাম মিশিয়ে আধুনিক পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট তৈরি হয়। ক্লিঙ্কার বাতাসের জলীয় বাষ্পের সাথের বিক্রিয়া করে, তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। এই কারণে একে শুকনো স্থানে সংরক্ষণ করা হয়।  

পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের ইতিহাস
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে, ব্রিটেনে প্রাকৃতিক সিমেন্ট থেকে এই সিমেন্ট তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছিল। ইংল্যান্ডের ডরসেটের খনি থেকে প্রাপ্ত এক প্রকার নির্মাণোপযোগী পাথরকে বলা হতো পোর্টল্যান্ড পাথর। এই পাথরের নামানুসারে এই বিশেষ ধরনের সিমেন্টের নামকরণ করা হয়েছিল পোরল্যান্ড সিমেন্ট। এই সিমেন্টের সাথে বিশেষভাবে জড়িয়ে আছে ব্রিটেনের লিডস নগরীর রাজমিস্ত্রী জোসেফ এ্যাসপডিন (Joseph Aspdin)। আইজ্যাক জনসন নামক তাঁর জনৈক শ্রমিক এর উৎপাদন কৌশল উন্নয়ন করেন। তাঁদের এই উন্নয়নকৃত সিমেন্ট নির্মাণকার্যে দ্রুত জমাট বাঁধতো এবং যথেষ্ঠ মজবুতও হতো। ১৮২৩ খ্রিষ্টাব্দে এই সিমেন্টের নাম ডিরেক্টরিতে গৃহীত হয়েছিল। ডিরেক্টরিতে অন্যান্য সহযোগী কিছু ব্যক্তিদের নামও ছিল। এঁরা ছিলেন- উইলিয়াম লকউড (William Lockwood), ডেভ স্টুয়ার্ট (Dave Stewart) প্রমুখ। ১৮২৪ খ্রিষ্টাব্দে এই প্রক্রিয়াটির স্বত্বাধিকার গ্রহণ করেন জোসেফ এ্যাসপডিন । ১৭৯৬ খ্রিষ্টাব্দে জেমস পার্কারের স্বত্বাধিকার-কৃত রোমান সিমেন্টের মতোই তাদের সিমেন্টও একই কাজ করতো। এই সিমেন্টের অনুরূপ আরও একটি সিমেন্ট সে সময়ে প্রচলিত ছিল। এর নাম ছিল ব্রিটিশ সিমেন্ট। এই সিমেন্ট ১৮১১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে জেমস ফ্রস্ট ব্যবহার করে আসছিলেন। এর স্বত্বাধিকার গ্রহণ করা হয়েছিল ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দে।

জোসেফ এ্যাসপডিন-এর ছেলে উইলিয়াম, ১৮৪৩ খ্রিষ্টাব্দে এই সিমেন্টের আরও উন্নয়ন সাধন করেন। প্রাথমিকভাবে এর নাম ছিল Patent Portland cement। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দে উইলিয়াম পুনরায় এর উন্নয়ন সাধন করেন এবং ১৮৫৩ খ্রিষ্টাব্দে সিমেন্ট তৈরির কাজে জার্মানীতে যান। জার্মানিতে এই সিমেন্টের ব্যাপক উন্নয়ন করা হয় এবং ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে জার্মান সরকার আদর্শ পোর্টল্যান্ডের সিমেন্টের মানদণ্ড নির্ধারণ করে দেয়।
পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের প্রকারভেদ
পোর্টল্যান্ড ব্লাস্টফার্নেস সিমেন্ট : এই সিমেন্টে সর্বোচ্চ ৭০% চূর্ণীকৃত দানাদার ব্লাস্টফার্নেস স্লাগ থাকতে পারে। বাকি উপাদানের মধ্যে থাকে পোর্টল্যান্ড ক্লিঙ্কার ও সামান্য জিপসাম। এই সিমেন্টের সব কম্পোজিশনই সর্বোচ্চ শক্তি নিশ্চিত করে, যদিও স্লাগ থাকার কারণে প্রাথমিক শক্তি খানিকটা কমে যায়। তবে এর সালফেট রোধক ক্ষমতা বেড়ে যায় ও জলের সাথে বিক্রিয়ায় তাপ উৎপাদন কমে যায়। নির্মাণ শিল্পে এই সিমেন্ট সালফেট রোধক ও কম তাপীয় সিমেন্টের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

পোর্টল্যান্ড ফ্লাই অ্যাশ সিমেন্ট : এই সিমেন্টে সর্বোচ্চ ৩৫% ফ্লাই অ্যাশ থাকে। ফ্লাই অ্যাশ 'আগ্নেয় ভষ্ম' বা 'পোৎজোলানা' হিসেবে কাজ করে, তাই সিমেন্টের শক্তি হ্রাস পায় না। ফ্লাই অ্যাশ থাকাতে এই সিমেন্টের তৈরি কংক্রিটে জলীয় উপাদান কম থাকে, এতে কংক্রিটের প্রাথমিক শক্তি সংরক্ষিত হয়। যেসব জায়গায় অল্প খরচে ভাল ফ্লাই অ্যাশ পাওয়া যায়, সেসব জায়গায় সাধারণ পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের বিকল্প হিসেবে পোর্টল্যান্ড ফ্লাই অ্যাশ সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়।

পোর্টল্যান্ড পোৎজোলানা সিমেন্ট : পোৎজোলানা সিমেন্ট ও ফ্লাই অ্যাশ সিমেন্ট মূলত একই সিমেন্ট। ফ্লাই অ্যাশ সিমেন্টে ফ্লাই অ্যাশ থাকে। এই এ্যাস পাওয়া যায় কৃত্রিম উৎস থেকে। অন্যদিকে পোৎজোলানা বা আগ্নেয় ভষ্ম আসে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক উৎস থেকে। আগ্নেয় ভষ্ম সহজলভ্য এমন দেশগুলোতে (ইতালি, চিলি, মেক্সিকো, ফিলিপিন) এই সিমেন্ট ব্যবহারের চল আছে।

পোর্টল্যান্ড সিলিকা ফিউম সিমেন্ট : সিলিকা ফিউম বা সিলিকা ডাই অক্সাইড যোগ করে উচ্চশক্তিসম্পন্ন সিমেন্ট উৎপাদিত হয়। এই ধরনের সিমেন্টে ৫% থেকে ২০% সিলিকা ফিউম থাকতে পারে। তবে উচ্চশক্তি সম্পন্ন কংক্রিট উৎপাদনের জন্য সাধারণত কংক্রিট তৈরির সময় সিলিকা ফিউম যোগ করা হয়।

মেসোনারী সিমেন্ট : মেসোনারি সিমেন্ট মূলত মেসোনারি বা গাঁথুনির কাজে ব্যবহৃত হয়। এই সিমেন্ট ব্যবহারের স্থান কাল ও ব্যবহারের পরিবেশ অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়। মেসোনারি সিমেন্ট বিভিন্ন স্থানে দ্রুত গাঁথুনীর কাজ করার জন্য মশলা বা মর্টার তৈরীর জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়। এই সিমেন্টের কাজ হলো গাঁথুনীর মশলাকে শক্তিশালী করা ও প্রয়োজন মতো গাঁথুনীর শক্তি নিয়ন্ত্রণ করা।

এই সিমেন্টের নির্দিষ্ট কোন ফর্মুলেশন বা প্রস্তুত প্রণালী নেই। প্রস্তুতকারক ভেদে প্রস্তুতপ্রণালী পার্থক্য হয়। এই প্রস্তুতপ্রণালী প্রস্তুতকারকের পেটেন্ট করা স্বত্বায়িত করা থাকে বিধায় এর উপাদানের সঠিক অনুপাত কখনোই জানা সম্ভব হয় না। সাধারনত পোর্টল্যান্ড ক্লিংকারের সাথে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে মেসোনারি সিমেন্ট প্রস্তুত হয়। উল্লেখ্য মেসোনারী সিমেন্ট কংক্রিট তৈরিতে ব্যবহার করা হয় না।

এই সিমেন্টের প্রধান দুটি প্রকরণ হচ্ছে প্লাস্টিক সিমেন্ট ও স্টাকো সিমেন্ট।

দামী সিমেন্ট : সাধারণ পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের সাথে সালফোল্যুমিনেট ক্লিঙ্কার যোগ করে দামী সিমেন্ট তৈরি হয়। এই সিমেন্ট ডিজাইন করা হয়েছে প্রধানত কংক্রিটের সংকোচন রোধ করার জন্য। সাধারণত হাইড্রিক বা ঔদক সিমেন্টের কংক্রিটে সংকোচন বেশী হয়। তাই বড় দৈর্ঘের স্ল্যাব ঢালাই করতে গেলে কন্ট্রাকশন জয়েন্ট দিতে হয়। দামী সিমেন্ট ব্যবহারে স্ল্যাবের কন্ট্রাকশন জয়েন্ট এড়ানো যায়।

সাদা সিমেন্ট : সাদা ক্লিঙ্কার বা সাদা রঞ্জক ব্যবহার করে সাদা সিমেন্ট তৈরি করা হয়।

রঞ্জক সিমেন্ট : রঞ্জক সিমেন্টের মূল ব্যবহার শোভাবর্ধনের কাজে। সাধারণত রঞ্জক ক্লিঙ্কার ব্যাবহার করে রঞ্জক সিমেন্ট প্রস্তুত করা হয়, যদিও কিছু কিছু স্ট্যান্ডার্ডে রঞ্জক পদার্থ ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে।

অতিসূক্ষ চূর্ণিকৃত সিমেন্ট: সাধারণ পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের সাথে বালি, স্লাগ অথবা পোৎজোলানা জাতীয় খনিজ মিশিয়ে ভালভাবে চূর্ণ করে সিমেন্ট তৈরি হয়। অতিসূক্ষভাবে চূর্ণীকৃত বলে এই সিমেন্টের উপরিতলের ক্ষেত্রফল অনেক বেশি হয়। এজন্য এই সিমেন্টের সাথে জলের রাসায়নিক বিক্রিয়া অন্যান্য সিমেন্ট থেকে বেশি হয়। এই সিমেন্ট দ্বারা ঢালাই উপকরণ তৈরির সময় অন্যান্য সিমেন্টের তুলনায় পা্রায় ৫০ভাগ কম সময় লাগে। এই সিমেন্ট কংক্রিট ঢালাই-এর  ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার বিশেষ প্রস্তুতি বাংলা: বাক্যগুলোর ক্রিয়াপদের চলিত রূপ

বাক্যগুলোর ক্রিয়াপদের চলিত রূপ

প্রিয় পরীক্ষার্থী, বাংলা বিষয়ে ১০ নম্বর প্রশ্নটি থাকবে বাক্যগুলোর ক্রিয়াপদের চলিত রূপ বা এক কথায় প্রকাশের ওপর। পাঠ্যবই থেকে গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়াপদের চলিত রূপ দেওয়া হলো।
প্রশ্ন: আমাদের দেশের সবচেয়ে প্রাচীন শিল্প হইতেছে মাটির শিল্প।
উত্তর: আমাদের দেশের সবচেয়ে প্রাচীন শিল্প হচ্ছে মাটির শিল্প।
প্রশ্ন: মামা বলিলেন যে আমাদের কুমোরপাড়ায় নিয়ে যাইবেন।
উত্তর: মামা বললেন যে আমাদের কুমোরপাড়ায় নিয়ে যাবেন।
প্রশ্ন: পরদিন আমরা দেখিতে পেলাম কুমোরপাড়া।
উত্তর: পরদিন আমরা দেখতে পেলাম কুমোরপাড়া।
প্রশ্ন: প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃিশল্পের চর্চা হইয়াছে।
উত্তর: প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃিশল্পের চর্চা হচ্ছে।
প্রশ্ন: একলা বসিয়া আপন মনে বসিয়া নদীর ধারে।
উত্তর: একলা বসে আপন মনে বসে নদীর ধারে।
প্রশ্ন: ‘ভালোবাসার শিল্পী আমি’ বলিবে হাসিয়া তখন।
উত্তর: ‘ভালোবাসার শিল্পী আমি’ বলবে হেসে তখন।
প্রশ্ন: এঁকেবেঁকে চলিয়াছে অসংখ্য নদী।
উত্তর: এঁকেবেঁকে চলেছে অসংখ্য নদী।
প্রশ্ন: বন্ধুর জন্য বাঁশি বাজাইয়া রাখাল বড় সুখ পায়।
উত্তর: বন্ধুর জন্য বাঁশি বাজিয়ে রাখাল বড় সুখ পায়।
প্রশ্ন: বন্ধুর জন্য মন খারাপ হইতে থাকে তার।
উত্তর: বন্ধুর জন্য মন খারাপ হতে থাকে তার।
প্রশ্ন: মুখে দেওয়া মাত্র সকলের মন ভরিয়া যায়।
উত্তর: মুখে দেওয়া মাত্র সকলের মন ভরে যায়।
প্রশ্ন: সুখে তার মন ভরিয়া ওঠে, সেই ছোট্ট বেলার মতোই।
উত্তর: সুখে তার মন ভরে ওঠে, সেই ছোট্ট বেলার মতোই।
প্রশ্ন: রাজপুত্র গাছতলায় বসিয়া তাহার জন্য অপেক্ষা করিয়া থাকে।
উত্তর: রাজপুত্র গাছতলায় বসে তার জন্য অপেক্ষা করে থাকে।
প্রশ্ন: রাজপুত্র বন্ধুকে ভুলিয়া যায়।
উত্তর: রাজপুত্র বন্ধুকে ভুলে যায়।
প্রশ্ন: শেষে রাখাল একদিন চলিয়াই আসে নগরে, বন্ধুকে একটুখানি দেখিবার জন্য।
উত্তর: শেষে রাখাল একদিন চলেই আসে নগরে, বন্ধুকে একটুখানি দেখার জন্য।
প্রশ্ন: রাজপ্রাসাদের সদর দরজার রক্ষীরা অমন গরিব রাখালকে ভেতরে ঢুকিতে দেয় না।
উত্তর: রাজপ্রাসাদের সদর দরজার রক্ষীরা অমন গরিব রাখালকে ভেতরে ঢুকতে দেয় না।
প্রশ্ন: রাজা দেখে যে কিছুতেই সে চোখ খুলিতেই পারিতেছে না।
উত্তর: রাজা দেখে যে, কিছুতেই সে চোখ খুলতেই পারছে না।
প্রশ্ন: রাজ্যজুড়ে কান্নাকাটির রোল পড়িয়া যায়।
উত্তর: রাজ্যজুড়ে কান্নাকাটির রোল পড়ে যায়।
প্রশ্ন: রাজ্যসংসার অচল হইয়া যায় প্রায়।
উত্তর: রাজ্যসংসার অচল হয়ে যায় প্রায়।
প্রশ্ন: দুঃখের দিন দুঃখে দুঃখে যাইতে থাকে কাঞ্চনমালার।
উত্তর: দুঃখের দিন দুঃখে দুঃখে যেতে থাকে কাঞ্চনমালার।
প্রশ্ন: তখন হাতের সোনার কাঁকন দিয়েই রানিকে কিনিতে হয় ওই দাসী।
উত্তর: তখন হাতের সোনার কাঁকন দিয়েই রানিকে কিনতে হয় ওই দাসী।
প্রশ্ন: রাজপুরীর সকলে তাহার ভয়ে কাঁপিতে থাকে।
উত্তর: রাজপুরীর সকলে তার ভয়ে কাঁপতে থাকে।
প্রশ্ন: নকল রানি রাজার দিকে ফিরিয়াও তাকায় না।
উত্তর: নকল রানি রাজার দিকে ফিরেও তাকায় না।
প্রশ্ন: চোখের জলে তাহার বুক ভাসিয়া যাইতে থাকে।
উত্তর: চোখের জলে তার বুক ভেসে যেতে থাকে।
প্রশ্ন: মাথার বোঝা নামিয়ে কাঞ্চনমালা ছুটিয়া তাহার কাছে যান।
উত্তর: মাথার বোঝা নামিয়ে কাঞ্চনমালা ছুটে তার কাছে যান।
প্রশ্ন: জল্লাদ ওদের ধরিতে আসার আগেই অচেনা মানুষ তাহার পুটলিকে হুকুম দেয়।
উত্তর: জল্লাদ ওদের ধরতে আসার আগেই অচেনা মানুষ তার পুঁটলিকে হুকুম দেয়।
প্রশ্ন: একগোছা সুতা গিয়ে জল্লাদকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধিয়া ফেলিল।
উত্তর: একগোছা সুতা গিয়ে জল্লাদকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলল।
প্রশ্ন: নাঃ, একটু জল না পাইলে আর চলিতেছে না।
উত্তর: নাঃ, একটু জল না পেলে আর চলছে না।
প্রশ্ন: সেই সকাল থেকে হাঁটিয়া আসিতেছি। এখনো প্রায় এক ঘণ্টার পথ বাকি।
উত্তর: সেই সকাল থেকে হেঁটে আসছি। এখনো প্রায় এক ঘণ্টার পথ বাকি।
প্রশ্ন: তেষ্টায় মগজের ঘিলু পর্যন্ত শুকিয়ে উঠিল।
উত্তর: তেষ্টায় মগজের ঘিলু পর্যন্ত শুকিয়ে উঠল।
প্রশ্ন: বেশি চ্যাঁচাতে গেলে হয়তো লাঠি নিয়ে তাড়াইয়া আসিবে।
উত্তর: বেশি চ্যাঁচাতে গেলে হয়তো লাঠি নিয়ে তেড়ে আসবে।
প্রশ্ন: চাল কিনিতে গিয়ে কি চালতার খোঁজ করেন?
উত্তর: চাল কিনতে গিয়ে কি চালতার খোঁজ করেন?
প্রশ্ন: লোকের সঙ্গে কথা বলিতে গেলে একটু বিবেচনা করিয়া বলিতে হয়।
উত্তর: লোকের সঙ্গে কথা বলতে গেলে একটু বিবেচনা করে বলতে হয়।
প্রশ্ন: কেবলই সাত-পাঁচ করিতে লাগিয়াছেন।
উত্তর: কেবলই সাত-পাঁচ করতে লেগেছেন।
প্রশ্ন: ও যদি পাঁচটা জল বলিয়া থাকে তো আমি এক্ষুনি পঁচিশটা বলিয়া দেব।
উত্তর: ও যদি পাঁচটা জল বলে থাকে তো আমি এক্ষুনি পঁচিশটা বলে দেব।
প্রশ্ন: এ রকম জানিবার আকাঙ্ক্ষা কজনের আছে, বলুন তো?
উত্তর: এ রকম জানবার আকাঙ্ক্ষা কজনের আছে, বলুন তো?
প্রশ্ন: আসছে, ব্যস্ত হইবেন না।
উত্তর: আসছে, ব্যস্ত হবেন না।
প্রশ্ন: হোক দরকারি, আমি জানিতে চাহি নে।
উত্তর: হোক দরকারি আমি জানতে চাই নে।
প্রশ্ন: আর দুদিন বাদে বুড়ো হইয়া মরিতে বসিবেন তখন জানিয়া লাভ কী?
উত্তর: আর দুদিন বাদে বুড়ো হয়ে মরতে বসবেন তখন জেনে লাভ কী?
প্রশ্ন: শুনেছি বৈকি, চোখে দেখিয়াছি।
উত্তর: শুনেছি বৈকি, চোখে দেখেছি।
প্রশ্ন: শুধু দেখিও আর খুশি হইও মনে।
উত্তর: শুধু দেখো আর খুশি হও মনে।
প্রশ্ন: কেমন আমরা হাসিয়া উঠিয়া আর দুলে দুলে নাড়ি মাথা।
উত্তর: কেমন আমরা হেসে উঠে আর দুলে দুলে নাড়ি মাথা।
প্রশ্ন: ধরার বুকের স্নেহ-কণাগুলি ঘাস হইয়া ফুটিয়া ওঠে।
উত্তর: ধরার বুকের স্নেহ-কণাগুলো ঘাস হয়ে ফুটে ওঠে।
প্রশ্ন: আঁধার আকাশে তারারা মিটিমিটি করিয়া চায়।
উত্তর: আঁধার আকাশে তারারা মিটিমিটি করে চায়।
প্রশ্ন: ‘জলপ্রপাত’ শব্দটার অর্থও তখন জানিতে হইয়াছে।
উত্তর: ‘জলপ্রপাত’ শব্দটার অর্থও তখন জানতে হয়েছে।
প্রশ্ন: কিন্তু নিজের চোখে জলপ্রপাত দেখিব কোথায়?
উত্তর: কিন্তু নিজের চোখে জলপ্রপাত দেখব কোথায়?
প্রশ্ন: কানাডায় গিয়াছি।
উত্তর: কানাডায় গিয়েছি।
প্রশ্ন: সেখানে থাকিয়াছি।
উত্তর: সেখানে থেকেছি।
প্রশ্ন: কোথাও যাইব বলিলেই তো হয় না, কীভাবে যাইব তাহা ভাবিতে হয়।
উত্তর: কোথাও যাব বললেই তো হয় না, কীভাবে যাব তা ভাবতে হয়।
প্রশ্ন: এক বন্ধুরই এক বিশাল গাড়িতে একদিন চড়িয়া বসিলাম।
উত্তর: এক বন্ধুরই এক বিশাল গাড়িতে একদিন চড়ে বসলাম।
প্রশ্ন: আহ্ দেশে ফিরিয়া গিয়ে কী গল্পটাই না করা যাইবে।
উত্তর: আহ্ দেশে ফিরে গিয়ে কী গল্পটাই না করা যাবে।
প্রশ্ন: কিন্তু এত জায়গা থাকিতে নায়াগ্রা দেখিতে যাইতে হইবে কেন?
উত্তর: কিন্তু এত জায়গা থাকতে নায়াগ্রা দেখতে যেতে হবে কেন?
প্রশ্ন: কোন দিন যাওয়া হইবে তাও ঠিক হইল।
উত্তর: কোন দিন যাওয়া হবে তাও ঠিক হলো।
প্রশ্ন: ঝরনার জলও গড়াইতে গড়াইতে ক্রমশ নদী হইয়া যায়।
উত্তর: ঝরনার জলও গড়াতে গড়াতে ক্রমশ নদী হয়ে যায়।
প্রশ্ন: নায়াগ্রার জল ঐ ফাঁকের ভিতরে চলিয়া যাইতেছে।
উত্তর: নায়াগ্রার জল ঐ ফাঁকের ভেতরে চলে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: পানিটা ফাটলের মধ্যে পড়িয়া যাচ্ছে কোথায়?
উত্তর: পানিটা ফাটলের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে কোথায়?
প্রশ্ন: নদীর দুই তীরে ফুটিয়া থাকে কাশফুল।
উত্তর: নদীর দুই তীরে ফুটে থাকে কাশফুল।
প্রশ্ন: সন্ধ্যায় জেলের ডিঙি আসিয়া ভেড়ে।
উত্তর: সন্ধ্যায় জেলের ডিঙি এসে ভেড়ে।
প্রশ্ন: বাড়ির কাজকর্ম তেমন করিতে হয় না।
উত্তর: বাড়ির কাজকর্ম তেমন করতে হয় না।
প্রশ্ন: ঝড়ে গাছপালা ভাঙ্গিয়া গেলে বাবাকে প্রশ্ন করে।
উত্তর: ঝড়ে গাছপালা ভেঙে গেলে বাবাকে প্রশ্ন করে।
প্রশ্ন: ওদেরকে কাটিলে ওরা ব্যথা পায় না?
উত্তর: ওদের কাটলে ওরা ব্যথা পায় না?
প্রশ্ন: প্রকৃতির অনেক কিছু নিয়েই তাহার নানা রকম ভাবনা আর জানিবার আগ্রহও বাড়িতে থাকে।
উত্তর: প্রকৃতির অনেক কিছু নিয়েই তার নানা রকম ভাবনা আর জানার আগ্রহও বাড়তে থাকে।
প্রশ্ন: তোমরা অনেকেই হয়তো বুঝিয়া ফেলিয়াছ কে তিনি।
উত্তর: তোমরা অনেকেই হয়তো বুঝে ফেলেছ কে তিনি।
প্রশ্ন: এখান হইতে ট্রাইপস্ পাস করিবার পর লন্ডন হইতে বিএসসি পাস করিয়াছেন।
উত্তর: এখান হইতে ট্রাইপস্ পাস করার পর লন্ডন হতে বিএসসি পাস করেছেন।

Tuesday, November 10, 2015

উপসহকারী প্রকৌশলী ( সিভিল) নিয়োগ প্রস্তুতিঃ বর্জ্যপানি ব্যবস্থাপনা (ই.টি.পি)

ইফলুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (ই. টি. পি) , পানি শোধণের জন্য খুব গুরুত্বপুর্ণ। টেক্সটাইল, টেনারি, ক্যামিক্যাল, ফার্মাসি , ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের জন্য এটি বাধ্যতামুলক। পরিবেশবাদীরা এখন এই বিষয় নিয়ে বেশ সক্রিয়।

এই প্লান্ট ধাপে ধাপে কিভাবে কাজ করে তা নিচে দেখানো হলো।

বর্জ্য পানি বিভিন্ন জায়গা থেকে


প্রাথমিক ফিল্টার


ঠান্ডাকরণ এবং মিশ্রণ


এসিড বা ক্ষার দিয়ে নিষ্ক্রিয় করণ


ক্যামিকেল কো-অগুলেশন


তৈল/চর্বি স্থিতিকরণ ও আলাদাকরণ


প্রেসার ফিল্টার


মুক্ত করা বা বের করে দেওয়া

নিচে ধাপগুলির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হলো

প্রাথমিক ফিল্টার: এই ধাপে পানির সাথের কোন সলিড বা শক্ত আবর্জনা থাকলে তা বেছে ফেলে দেয়া হয়।

ঠান্ডাকরণ ও মিশ্রণ : ফ্যানের সাহায্যে বিভিন্ন ধরণের বর্জ্য পানি একসাথে মেশানো হয় ও বাতাস দিয়ে ঠান্ডা করা হয়

নিষ্ক্রিয়করণ : ঠান্ডা হওয়ার পর এই পানিকে নিউট্রালাইজেশন ট্যাংক এ পাম্প এর সাহায্যে পাঠানো হয়, এই ট্যাংকের মধ্যে এসিড বা ক্ষার দিয়ে নিষ্ক্রিয করা হয়। পি.এইচ মিটার দিয়ে এর মাণ নির্ণয় করা হয়।

কো-অগুলেন্ট: এই পদ্ধতিতে পানিকে কিছুটা জেল এর মত অবস্থায় নেয়া হয়।

সেটল ট্যাংক বা স্থিতিকরণ: বিভিন্ন ধরনের তেল,চর্বি, জিবাস্ম আলাদা করা হয় .

প্রেসার ফিল্টারr: চাপশক্তির সাহায্যে ফিল্টার করা হয়

কার্বণ ফিল্টার: এটি কখনও কখনও ব্যবহার করা হয়, কখনও হয় না

ড্রেইন আউট : পাণি বিশুদ্ধ বা নিরাপদ হওয়ার পর ড্রেনের মাধ্যমে বের করে দেয়া হয়

সর্দি-জ্বরে জাম্বুরা বেশ উপকারী

ফলটির নাম বাতাবি লেবু। তবে জাম্বুরা নামে এটি বেশি পরিচিত। বর্ষার শেষ পর্যায় থেকে শুরু করে শীত আসার আগ পর্যন্ত জাম্বুরার পূর্ণ মৌসুম। বাজারে এখন প্রচুর পাওয়া যাচ্ছে এই ফল। ভিটামিন আর খনিজ উপাদানে পরিপূর্ণ জাম্বুরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক।
জাম্বুরায় ভিটামিন ‘সি’ প্রচুর পরিমাণে আছে। প্রতিদিন একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের যতটা ভিটামিন ‘সি’ প্রয়োজন, একটা জাম্বুরাতে তার চেয়ে বেশি পাওয়া যায়। ঠান্ডা, সর্দি-জ্বর ইত্যাদি সমস্যায় জাম্বুরা বেশ উপকারী। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
জাম্বুরার কোয়ার খোসাসুদ্ধই খেতে হয় এই ফল। ফলে রসের সঙ্গে সঙ্গে অনেক আঁশও খাওয়া হয়ে যায়। এই আঁশ হজম ও বিপাকক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে, ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। জাম্বুরায় কারনিটিন পামিটয়েলট্রানসফারেজ নামের এক ধরনের উৎসেচক আছে। এটা শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক।
জাম্বুরায় আরও আছে পটাশিয়াম। এটি রক্তনালি প্রসারিত করে ও রক্তচাপ কমায় এবং হৃদ্যন্ত্র ভালো রাখে। পায়ের নানা রকমের ব্যথা এবং হাড় ক্ষয়রোধেও জাম্বুরার ভূমিকা রয়েছে। তবে পটাশিয়াম থাকার কারণে কিডনি বিকলতার রোগীরা জাম্বুরা বেশি পরিমাণে খেতে পারবেন না। আবার যাঁদের রক্তচাপ কম, তাঁদেরও একটু সাবধানে খেতে হবে।
সূত্র: নিউট্রিশন ফ্যাক্ট, লিভস্ট্রং ডট কম

Saturday, November 7, 2015

উপসহকারী প্রকৌশলী ( সিভিল) নিয়োগ প্রস্তুতিঃ লিন্টেল

লিন্টেলঃ দরজা-জানালা বা কোন ফাঁকা অংশের (opening) উপরস্থ লোডকে বহন করার জন্য যে বীম সদৃশ কাঠামো নির্মাণ করা হয় তাকে লিন্টেল বলে।

লিন্টেলের কাজঃ
  • লিন্টেল এদের উপরস্থ কাঠামো বা দেওয়ালের ভার বহন করে
  • লিন্টেল ফোকরের পার্শ্বস্থ এবং উপরস্থ দেওয়ালকে একত্রে সংযুক্ত করে শক্তি বৃদ্ধি করে
  • দরজা-জানালার ফ্রেম লাগানোর ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদান করে
  • কাঠামোর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে
  •  সানশেড অথবা ওয়েদার শেড স্থাপনে কাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে
লিন্টেলের বিয়ারিং নির্ণয়ের পরিমাপ গুলোঃ
  • ১০ সেমি
  • লিন্টেলের গভীরতার সমান
  • লিন্টেলের স্প্যানের ১/১০ থেকে ১/১২ অংশ

06. Auto CAD tutorial:Crosshair Cursor বা প্যারালাল বারঃ

Crosshair Cursor বা প্যারালাল বারঃ

আনুভুমিক এবং উলম্ব দুটো রেখা ৯০ কোণে  পরস্পরকে ছেদ করে আছে এবং মাউসকে ডানে-বামে বা যে কোন দিকে নাড়া চাড়া করলে এটিও নাড়াচড়া করে একে পয়েন্টার বা Crosshair বলে। এবং একে অন্যান্য প্যাকেজে পয়েন্টার বলে।

Crosshair মডিফাইঃ যদি Crosshair মডিফাই করতে চাই তাহলে প্রথমে tools মেনু বার হতে

এ ক্লিক করুন।অথবা command Box op লিখে ইন্টার চাপুন।


এর পর নিচের চিত্রের মত একটি ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে।


এবার Options বক্সের Display বাটনে ক্লিক করে, এবার লাল দাগ দেওয়া Crosshair size 

 বক্স এ নিদিষ্ট সাইজ লিখে Apply তে ক্লিক করুন। এর পর OK তে ক্লিক করে বের হয়ে আসুন দেখবে Crosshair size বড় হল।
Crosshair Color:  প্রথমে tools মেনু বার হতে options.. এ ক্লিক করুন।অথবা command Box op লিখে ইন্টার চাপুন। এর পর Options ডায়ালগ বক্সটি ওপেন হবে।এখানে  color বাটনে ক্লিক করুন।

 Drawing Window colors নামের ডায়ালক বক্স open হবে।এবার এখানে Interface element: বক্সে Crosshairs এ ক্লিক করুন। এর পর color বক্সে ক্লিক করুন এবং   নিদিষ্ট পচন্দের কালারের উপর ক্লিক করুন। Apply & Close বাটনে ক্লিক করুন। Options ডায়ালগ বক্সটির OK তে ক্লিক করে বের হয়ে আসুন। দেখবেন Crosshairs কালার পরিবর্তন হয়েছে।


উপসহকারী প্রকৌশলী ( সিভিল) নিয়োগ প্রস্তুতিঃ আদর্শ কংক্রিট মিশ্রণের নমুনা

আদর্শ কংক্রিট মিশ্রণের নমুনা

কংক্রিট মিশ্রণ কাজের বিবরণ
অনুপাত
ফাউন্ডেশন এবং ম্যাস কংক্রিট
(১:৩:৬)
আর.সি.সি
(১:২:৪)
পানি প্রতিরোধী স্থাপনাতে
(১:১.৫:৩)
প্রিষ্ট্রেস কংক্রিট কাজে
(১:১:২)
ড্যাম্প প্রুফ কোর্স
(১:১.৫:৩)
গ্রাউন্ড ফ্লোর কংক্রিট
(১:৩:৬)
১-১.৫ ইঞ্চি পেটেন্ট স্টোন
(১:২:৪)
১ ইঞ্চি মোজাইক বেস
(১:২:৪)
সেপটিক ট্যাংকের কংক্রিট
(১:২:৪)
সেপটিক ট্যাংকের ছাদ
(১:২:৪)
স্যানেটারি পাইপ কংক্রিট
(১:৩:৬)
গ্রিলের ফ্রেম আটকানোর মসলা
(১:২:৪)
দরজা-জানারার ফ্রেম আটকানোর মসলা
১:২:৪